বাংলাদেশ প্রতিদিন দৈনিকে আজ ( ১৬-৬-১৫ , ১ম- ২য় পৃষ্ঠায় ) কুলদীপ নায়ার লিখেছেন , শেখ হাসিনার ইমেজ উদ্ধারেই ঢাকায় এসেছিলেন মোদি। তিনি শেখ হাসিনার শাসনকে সমালোচনা করেছেন। বলেছেন , “ .......... বলা যায় ঢাকা ও চট্টগ্রামের সাম্প্রতিক সিটি নির্বাচনের কথা। ভোটার ও সংশ্লিষ্টদের আতঙ্কের মধ্যে রেখে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থীদের পক্ষে সিল মেরে ব্যালট বাক্স ভর্তি করা হয়েছে। শেখ মুজিব নিশ্চয়ই তার কবরের মধ্যে ঘুরে বসেছেন। “ নির্বচনে আওয়ামী লীগের দোষের কথা বলতে যেয়ে এই অথর্ব দাম্ভিক বার্ধক্যজরা-জর্জরিত সাংবাদিক বঙ্গবন্ধুকে একটু খোঁচা মেরেছেন। বঙ্গবন্ধুর নখের একটু কোণের সমান হলেও তিনি তা করতেন না। বঙ্গবন্ধুর বিশাল জনপ্রিয়তা ও ব্যক্তিত্বে ঈর্ষান্বিত হয়ে তিনি তাঁর মৃত্যুর ৪০ বছর পরও তাঁকে খোঁচা মারার দাম্ভিকতা প্রদর্শনের ধৃষ্টতা দেখাচ্ছেন। এই সাংবাদিকের এহেন বালখিল্যতার জন্য তাকে ধিক্কার জানাই। এই লোক নাকি নিজেকে হলিডে পত্রিকার আর এক সাংবাদিক এনায়েতুল্লা খানের বন্ধু বলে উল্রেখ করতেন। এনায়েতুল্লা খান আর এক পাকি-আইএসআই-চৈনিক এজেন্ট ছিলেন এবং স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু-সরকারকে নাজেহাল করার জন্য হঠকারী জাসদ , মুসলিম লীগ , রাজাকারদের মতোই এক কাতারে সমভাবে সরকারের বিরুদ্ধে কাজ করছিলেন। কুলদীপের এই হঠকারী মন্তব্যে প্রমাণিত হয় এ বৃদ্ধ এখনও বিদেশী এজেন্ট হিসাবে দূরে বসে পাকি-আইএসআই-চৈনিক এজেন্ট হিসাবে কাজ করছে। বঙ্গবন্ধুর প্রতি এহেন ন্যাক্কারজনক উক্তির জন্য এই বেয়াদব কুলদীপকে ধিক্কার জানাই।
Tuesday, June 16, 2015
Sunday, June 14, 2015
সরকারী দলের জবরদখল
ইদানীং লক্ষ্য করা যাচ্ছে যে , ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের বিভিন্ন সহযোগী সংগঠন যেমন , ছাত্রলীগ , যুবলীগ , স্বেচ্ছাসেবক লীগ ইত্যাদি রাস্তার পাশে , ফুটপাথে , রাস্তার মোড়ে বা বিভিন্ন সরকারী জমির উপর রাতের অন্ধকারে বা হঠাৎ ঘর তুলে নিজেদের আড্ডাস্থান বা দলীয় কার্যালয হিসাবে ব্যবহার করছে। অতীতে সব সরকারী দল তাই করেছিল। তবে এখন জনগণ আওয়ামী লীগের কাছে ভাল কিছু , উন্নততর কিছু আচরণ আশা করে। দলীয় নেতৃবৃন্দ নিজেদের দলের এসব জবরদখলকারীদের দখলবাজী বন্ধ করার সপক্ষে পদক্ষেপ গ্রহণ করুন যাতে জনগণ আরও বহু বছর আওয়ামী লীগের উপর আস্থা রাখতে পারে। এসব কিছু জবরদখলকারীর অপকর্মের দায় আওয়ামী লীগ কেন নেবে ?
Wednesday, June 3, 2015
Subscribe to:
Posts (Atom)